লৌহজং উপজেলা


মুন্সিগঞ্জ জেলা
মুন্সিগঞ্জ জেলার পূর্বে কুমিল্লা,পশ্চিমে পদ্মা নদী ফরিদপুর জেলা উত্তরে ঢাকা, দক্ষিণে ফরিদপুরএবংরয়েছে আয়তনের ভিত্তিতে মুন্সিগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের ৬০তম বহত্তর জেলা এই জেলার মােট আয়তন ৯৫৪.৯৬ বর্গ কিলােমিটার বা ৩৬৮.৭১ বর্গমাইল, যা বাংলাদেশের সর্বমােট আয়তনের .৬৪ ভাগ জেলা  মুন্সিগঞ্জ জেলা
লােকসংখ্যা ১২,৯৩,৫৩৬ জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলােমিটারে ,৩৫৫ জন বর্তমান মুন্সিগঞ্জ জেলার অন্তর্ভুক্ত ভূ-ভাগ প্রাচীনকালের বিক্রমপুর রাজ্যের অন্তর্গত ছিল সেন রাজাদের শাসনামলে নদীয়ার পর তাদের দ্বিতীয় রাজধানী ছিল বিক্রমপুর বখতিয়ার খলজি নদীয়া অধিকারের পর লক্ষণ সেন বিক্রমপুরে পালিয়ে এসেছিলেন তেরাে শতকের তৃতীয় ভাগে চন্দ্রদ্বীপের রাজা দনুজমর্দন সেনদের বিতাড়িত করে বিক্রমপুর রাজ্য অধিকার করে নেন মুন্সিগঞ্জ ১৮৫৬ খ্রিস্টাব্দের ২০ মার্চ ঢাকা জেলার একটি মহাকুমায় এবং ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে পূর্ণাঙ্গ জেলার মর্যাদা লাভ করে মুন্সিগঞ্জ সদর, টঙ্গিবাড়ি, সিরাজদিখান, লৌহজং, শ্রীনগর গজারিয়া নামক উপজেলার সমন্বয়ে মুন্সিগঞ্জ উপজেলা গঠিত

মুন্সিগঞ্জ জেলার দর্শনীয় স্থান
    
দীঘিরপাড়চরমিলইরামপালশিমুলিয়াকাঠের ভিটাভাগ্যকূল,  মেদিনী মণ্ডলব্রজযােগিনীবাবা আদমের মসজিদহরিশচন্দ্র রাজার দীঘিভাগ্যকূল রাজবাড়িরাজা বল্লাল সেনের বাড়িপাঁচ পিরের দরগাহতাজপুর মসজিদজগদীশচন্দ্র বসুর বাড়িঘােলঘর মঠরাজা শ্রীনাথের বাড়িরামলাল দীঘি,  পাথরঘাটা মসজিদ এবং জেলা শহর ইত্যাদি মুন্সিগঞ্জের প্রত্নতাত্ত্বিক এবং দর্শনীয় স্থান



মুন্সিগঞ্জ জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি

শ্রীজ্ঞান অতীশ দীপঙ্কর (৯৮২-১০৫৪), দেশবন্ধু চিত্ত রঞ্জন দাশ (১৮৭০-১৯২৫), সরােজিনী নাইডু (১৮৭৯-) স্যার চন্দ্রমাধব ঘোষ (১৮৩৮১৯১৮), বিজ্ঞানী স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু (১৮৫৮-১৯৩৭),লিপিবিশারদ  প্রাচীন বিষয়াবলী সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ নলিনীকান্তি ভট্টশালী (১৮১৮-১৯৪৭),  সত্যেন সেন (১৯০৭১৯৬০), সমরেশ বসু (১৯২৪-১৯৮৮), বুদ্ধদেব বসু (১৯০৮-১৯৭৪), অধ্যাপক রাজকুমার সেন (১৮৪৯-১৯৩২), . এম রব মােল্লা (১৯৩৬), বাদল গুপ্ত (১৯১২-১৯৩০),  মেঘনাদ সাহা (১৮৯৩-১৯৫৬),  দীনেশ গুপ্ত (১৯১১-১৯৩১), বিনয়কৃষ্ণ বসু (১৯০৮-১৯৩০), মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় (১৮৮৮-১৯৫৫), উপন্যাসিক শীর্ষেন্দু মুখাপোধ্যায় (১৯৩৫), সৈয়দ এমদাদ আলী (১৮৭৬-১৯৫৬), ইতিহাসবেত্তা, প্রত্নতত্ত্ববিদ, মুদ্ৰাবিজ্ঞানী,  কবি সুনির্মল বসু (১৯০২-১৯৫৭), হুমায়ুন আজাদ (১৯৪৭-২০০৭), বিখ্যাত কমেডিয়ান ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় (১৯২০-১৯৮৩), উমেশ চন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় (১৮৪৪-১৯০৬), পদ্মলােচন ঘােষ (১৮৩৯-), সাভার স্মৃতিসৌধের নকশাকার সৈয়দ মইনুল হােসে (১৯৫২), মাে: আব্দুল হাই (১৯৪৯), শফি বিক্রমপুরী, আলাউদ্দিন আলী (১৯৫২), কমেডিয়ান টেলি সামাদ, ফেরদৌস ওয়াহিদ, এয়ার ভাইস মার্শাল কে এম আমিনুল ইসলাম, নৃত্য শিল্পী গওহর জামিল, আলমগীর কুমকুম, . মিজানুর রহমান শেলী, বদরুদ্দোজা চৌধুরী, ডা: আর খান, ঔপন্যাসিক রাবেয়া খাতুন, চাষী নজরুল ইসলাম, গণিতজ্ঞ রাজকুমার সেন, বাংলার সিংহপুরুষ চাঁদ, মমলুকুল ফাতেমা খানম (১৮৯৪-১৯৫৭), কবিরঞ্জন বিজয় রত্ন সেন (১৮৫৮১৯১১), প্রফেসর ইয়াজুদ্দিন আহমদ (১৯৩১) ইংলিশ চ্যানেল বিজয়ী সাঁতারু ব্ৰজেন দাস (১৯২৭-১৯৯৮) মুন্সিগঞ্জ জেলার কয়েকজন স্মরণীয় ব্যক্তি

মুন্সিগঞ্জ জেলার নামকরণের ইতিহাস
মুন্সিগঞ্জের পুরাতন নাম বিক্রমপুর বিক্রমপুর নাম নিয়ে নানা ইতিহাস রয়েছে রাজা বিক্রমাদিত্য দেশ ভ্রমণে বের হয়ে সমতট প্রদেশের সাগর তীরবর্তী স্থানটির সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে সেখানে রাজ্য স্থাপন করেতার নাম দেয়া হয়  বিক্রমপুর আবার অনেকে মনে করেন, সেন বংশের পূর্বপুরুষ বিক্রম সেনের নাম অনুসারে এই এলাকাটির নাম দেওয়া হয় বিক্রমপুর ইদ্রাকপুর মােঘল আমলে মুন্সিগঞ্জ এলাকার নাম ছিল মােঘল ফৌজদার ইদ্রাকের নামানুসারে এর  নাম দেওয়া হয়েছিলাে ইদ্রাকপুর মুন্সিগঞ্জ শহরের উপকণ্ঠে এখনাে  একটি গ্রাম রয়েছে ইদ্রাকপুর নামের ব্রিটিশ শাসনামলে এই নাম পরিবর্তন  মুন্সিগঞ্জ নামকরন করা হয় ব্রিটিশ আমলে রামপালের কাজীকসবা গ্রামের জমিদার মুন্সি এনায়েত আলী তার জমিদারির অন্তর্গত ইদ্রাকপুর এলাকায় একটি গঞ্জ বা হাট প্রতিষ্ঠা করেন তিনি হাটটির নাম দেন মুন্সিগঞ্জ অনেকের বিশ্বাস মুন্সি এনায়েত আলীর প্রতিষ্ঠিত মুন্সিগঞ্জ অধিক খ্যাত হয়ে উঠলে ইদ্রাকপুর নামটি পরিবর্তিত হয়ে মুন্সিগঞ্জ না ধারণ করে আবার কেউ কেউ বলে থাকেন, মােঘল ফৌজদার মুন্সি হায়দার আলীর নামানুসারে এলাকার নাম হয় মুন্সিগঞ্জ কেউ কেউ বলেন, ষােলঘর বজ্রযােগিনী এলাকায় মুন্সি পদবিধারী হিন্দু জমিদারগণের নামানুসারে এলাকার নাম হয় মুন্সিগঞ্জ যে কারণে মুন্সিগঞ্জ নামকরণ হােক না কেন, তার সাথে যে মুন্সি যুক্ত সে ব্যাপারে কোনাে সন্দেহ নেই
 

সিরাজদীখান উপজেলা
ইছামতি ধলেশ্বরী নদী মার্জিত সিরাজদীখান উপজেলার আয়তন ১৮০.১৯ বর্গ কিলােমিটার, এবং তার লােকসংখ্যা ,৪১,০২০ জন  সিরাজদীখান থানা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯১৪ খ্রিস্টাব্দে  সিরাজদীখান থানা উপজেলায় উন্নীত হয় ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে এলাকাবাসীর মতে, এলাকার এক বিখ্যাত প্রভাবশালী ব্যক্তি সিরাজ উদ্দীন খানের নামানুসারে এলাকার নাম হয় সিরাদ্দিনখান>সিরাজদীখান এটি কুসুমপুরে অবস্থিত মােঘল আমলে নির্মিত এক গম্বুজ বিশিষ্ট তালুকদার বাড়ির মসজিদ,  পুলঘাটার সেতুফেগনাসার গ্রামের প্রাচীন মঠ,মসজিদপাথরঘাটা মসজিদকাজীশাল
মসজিদ,  তাজপুর গ্রামের কানকাটা দে বাড়ির মঠ, তালতলায় পঞ্চশিখর মহাদেব মন্দির সিরাজদীখান উপজেলার উল্লেখযােগ্য প্রাচীন নিদর্শন

গজারিয়া উপজেলা
মেঘনা নদী দ্বারা বেষ্টনী গজারিয়া উপজেলার আয়তন ১৩০.৯২ বর্গ কিলােমিটার এবং লােকসংখ্যা ,৩৭,৬৬০ জন এটি একটি প্রাচীন থানা ১৮৫৬ খ্রিস্টাব্দে গজারিয়া থানা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে থানাটি উপজেলায় উন্নীত হয় গজারিয়া নামকরণ সম্পর্কে বিভিন্ন বাক্য রয়েছে কেউ কেউ বলেন, গজার কাঠ হতে এলাকার নাম হয় গজারিয়া আবার অনেকে মনে করেন, গজার প্রজাতির মাছ এক সময় এলাকা দিয়ে প্রবাহিত মেঘনা নদী পুকুর-বিলেপ্রচুর গজার মাছ পাওয়া যেত গজার মাছ হতে এলাকার নাম হয় গজারিয়া

শ্রীনগর উপজেলা
শ্রীনগর উপজেলার আয়তন ২০২.৯৮ বর্গ কিলােমিটার এবং লােকসংখ্যা ,২৮,৭২০ জন ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে শ্রীনগর থানা উপজেলায় উন্নীত হয় বিক্রমপুরের পুরাতাত্ত্বিক গবেষকদের কাছ থেকে জানা যায়, শ্রীনগরে প্রাচীন নাম রাঙ্গসরয় লালা কীর্তিনারায়ণ বসু নামক জনৈক ব্যক্তি শ্রীনগর জমিদার বংশের গােড়াপত্তন করেন আঠার শতকের মধ্যভাগে  তিনি ছিলেন নবাব মীর কাসিমের ঘনিষ্ঠদের অন্যতম একজন নবাবের সহযােগিতায় কীর্তিনারায়ণ বসু বিক্রমপুর পরগনার বিরাট এক অংশের জমিদারি লাভ করেন রাঈসরয় ছিল তার জমিদারির অন্তর্ভুক্ত রাজনগরের রাজবাড়ির অনুকরণে লালা কীর্তিনারায়ণ বসু রাঈসরয়ে একটি একটি সুদৃশ্য ভবন নির্মাণ করেন সুদৃশ্য ভবনের অনুকরণে তৎকালীন সৌখিন লোকেরা আরামে বসতবাটি গড়ে তুলতে থাকেন পরিকল্পিতভাবে ভবন উঠায় এলাকাটি অত্যন্ত শ্রীময় মনে হতাে তাই নগরটির নাম হয় শ্রীনগর কথিত হয়, তদকালীন বাংলাদেশে রাজধানীর বাইরে এটিই ছিল পরিকল্পিত ভবনমণ্ডিত নগর শ্যামসিদ্ধির মঠ, ষােলঘর মঠ ভাগ্যকুল রাজবাড়ি শ্রীনগর উপজেলার প্রাচীন নিদর্শন প্রত্নতাত্ত্বিক সম্পদ

মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলা
ধলেশ্বরী, পুরাতন ধলেশ্বরী, ইছামতি পদ্মা নদী বিধৌত মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলা এর আয়তন ১৬০.৭৯ বর্গ কিলােমিটার এবং লােকসংখ্যা ,২৬,০৬০ জন এখানে থানা সদর প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯০১ খ্রিস্টাব্দে  ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে মুন্সিগঞ্জ থানা উপজেলায় উন্নীত হয়ইদ্রাকপুর পরগনার নাম রাখা হয় মুন্সিগঞ্জ রামপালের কাজী কসবা গ্রামের জমিদার মুন্সি এনায়েত আলীর নামানুসারে পরবর্তীকালে এখানে থানা প্রতিষ্ঠা করা হয় এবং থানার নামও রাখা হয় মুন্সিগঞ্জ   ইদ্রাকপুর দূর্গরামপালে বাবা আদমের মসজিদরাজা বল্লাল সেনের বাড়িরামপাল দীঘি,  কোদাল ধােয়ার দীঘিরাজা শ্রীনাথেরঅতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞানের জন্মস্থান নামে খ্যাত পণ্ডিতের ভিটাবাড়িরাজা হরিশচন্দ্রের দীঘিহরগঙ্গা কলেজের গ্রন্থাগার কক্ষে কলেজের প্রতিষ্ঠাতা আশুতােষ গাঙ্গুলীর মার্বেল মূর্তি মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার প্রত্নসম্পদ দর্শনীয় স্থান

টঙ্গিবাড়ী উপজেলা
টঙ্গিবাড়ি উপজেলার আয়তন ১৯৪.৯৬ বর্গ কিলােমিটার এবং লােকসংখ্যা ,৮৯,৫৮০জন ১৯১৮ খ্রিস্টাব্দে এখানে থানা সদর দপ্তর প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে টঙ্গিবাড়ী থানা উপজেলায় উন্নীত হয় এলাকাটি ছিল তুলনামূলকভাবে নিচু ভূমি এলাকার অনেক অংশ সারা বছর পানির নিচে ডুবে থাকতাে প্রায় পুরাে এলাকা পানির নিচে ডুবে যেতাে বর্ষাকালে অবস্থায় লােকজন মাটি উঁচু করা শূরু করে আর এইখানে ঘরে উঠে বিভিন্ন বসতবাড়ি নির্মাণ করতাে কিন্তু পর্যাপ্ত মাটি পাওয়া যেতাে না তাই ছােট এক টুকরাে জমি মাটি দিয়ে ভরাটপূর্বক উঁচু করে বাঁশ, কাঠ খড় ইত্যাদি দিয়ে ছােট্ট বাড়ি করে থাকতাে রকম ছােট ঘর স্থানীয়ভাবে টং নামে পরিচিত ছিল এলাকায় অধিকাংশ বাড়ি ছিল টং তাই টং বাড়ি হতে এলাকাটির নাম হয় টঙ্গীবাড়ি আবার অনেক মনে করেন এখানে একটি জলটুঙ্গির ছিল মেয়েরা জলটুঙ্গীতে স্নান করতাে জলটুঙ্গি যে বাড়ি বা গ্রামে অবস্থিত ছিল সে বাড়ি তথা গ্রামটি টুঙ্গীবাড়ি নামে পরিচিত ছিল পরবর্তীকালে যার নাম হয় টুঙ্গিবাড়ি যার অপভ্রংশ টঙ্গিবাড়ি জাতীয় যাদুঘরে রক্ষিত কষ্টি পাথরের মূর্তি, প্রাচীন মঠ কালবাড়ি টঙ্গিবাড়ী উপজেলার প্রাচীন নিদর্শন



লৌহজং উপজেলা
লৌহজং উপজেলার আয়তন প্রায়  ১৩০.১২ বর্গ কিলােমিটার এবং লােকসংখ্যাও প্রায় ,৬৬,০৬০ জনলৌহজং থানা প্রতিষ্ঠা করা হয় ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দে শ্রীনগর থানার ১৫টি ইউনিয়ন সমন্বয়ে লৌহ জং শব্দ দুটিকে সংযুক্ত করে  লৌহজং নামটি গঠন নিধারন করা হয়  লৌহশব্দের অর্থ লােহাআর জং শব্দের অর্থ যুদ্ধ সুতরাং লৌহজং শব্দের অর্থ লৌহযুদ্ধ বা লােহা দিয়ে যুদ্ধ ইতিহাসখ্যাত বিক্রমপুর হচ্ছে লৌহজং এলাকায় একটি বিষাল যুদ্ধ সংঘটিত হয়ে আর এই সময় যুদ্ধে ব্যাবহৃত অস্ত্র হিসেবে লৌহ দ্বারা তৈরি বিভিন্ন অস্ত্র ব্যবহৃত হয়েছিল লৌহ দিয়ে জং সংঘটিত হবার কারণে এলাকাটি লৌহজং নামে পরিচিতি লাভ করে অনেকের মতে, বিক্রমপুরের আলােচ্য ঘনবসতিপূর্ণ এলাকটি লৌহ ব্যবসার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছিল এখানে বিপুল পরিমাণ সােনা, রূপা, লোহা, পিতল, কাঁসা এবং লৌহজাত দ্রব্যাদি বেচাকেনা হতাে লৌহ ব্যবসার কেন্দ্র হিসেবে এলাকাটির নাম হয় লৌহজং





0 Comments