সুস্থ
শরীর সবারই কাম্য। কেননা
স্বাস্থ্যই তো সকল সুখের
মূল। সুখের মূলের খোঁজে
কেউ যোগব্যায়াম করেন, কেউ আবার
নিয়ম করে যান জিমে।
সকালবেলা পার্কগুলোতে হন হন করে
হাঁটতেও দেখা যায় অনেককে।
শুধু বৃদ্ধরাই নন, শারীরিক সুস্থতার
প্রতি খেয়াল রাখেন তরুণেরাও।
তাই রিকশার পথটুকু অনেকেই
হেঁটে পাড়ি দেন। সবার
উদ্দেশ্য একতাই- একটু সুস্থভাবে,
রোগবালাই ছাড়া বেঁচে থাকা।
ব্যায়াম
করার নিয়ম সম্পর্কে অনেকেই
ওয়াকিবহাল। সে জন্য ট্রেইনার
কিংবা বইয়ের সাহায্য নেন
অনেকেই। কিন্তু ব্যায়ামের পরে
কী করবেন? কতক্ষণ বিশ্রাম
নেবেন? গোসল কখন করবেন?
এসব বিষয় অনেকেরই অজানা।
ব্যায়ামের
পর গোসল করলে শরীরে
যে আরাম আসে তার
জন্য আমাদের অপেক্ষা থাকে
যে কখন গোসল করব।
তাই গোসল দরকারি সে
বিষয়ে সন্দেহ নাই। কিন্তু
আমরা কখন গোসল করব
তা নিয়ে আমাদের সাবধান
হতে হবে।
ঘামের কারণে ত্বকের ব্যাকটেরিয়া থেকে র্যাশ ও ব্রণ হওয়ার আশঙ্কাও কমে গোসলে। তবে গোসলটা জরুরি হলেও একটু ধৈর্য ধরতে হবে।
ঘামের কারণে ত্বকের ব্যাকটেরিয়া থেকে র্যাশ ও ব্রণ হওয়ার আশঙ্কাও কমে গোসলে। তবে গোসলটা জরুরি হলেও একটু ধৈর্য ধরতে হবে।
ব্যায়ামের
সময় শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি
পায়। তাই শরীরের তাপমাত্রা
স্বাভাবিক করার জন্য ২০
মিনিট বিশ্রাম নেওয়া প্রয়োজন। ভারী
ব্যায়ামের পর জিম থেকে
বের হওয়ার আগেই হালকা
কিছু স্ট্রেচিং করে নেওয়া ভালো।
এতে করে শরীরের তাপমাত্রা
স্বাভাবিক হওয়ার পাশাপাশি হৃৎস্পন্দনও
স্বাভাবিক হয়ে আসবে। শরীর
ঘামানো বন্ধ হওয়ার পর
গোসলে যাওয়া যাবে।
ব্যায়ামের
পর ক্লান্ত শরীর নিয়ে ২০
মিনিট অপেক্ষা করা অনেকের জন্য
বিরক্তিকর মনে হতে পারে।
সে ক্ষেত্রে এ সময়টুকু কাজে
লাগানোর জন্য, সে সময়ে
পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে
পারেন। পানি পান করতে
ইচ্ছা না হলে ফলের
শরবত পান করতে পারেন।
পাশাপাশি পছন্দের কয়েকটি গান শুনে
নিলে মন্দ হবে না। ঘরের টুকিটাকি কাজগুলো
সেরে নিতে পারেন।
তবে আর যা-ই
করুন ব্যায়ামের পর বিশ্রামের সময়
ভারী খাবার গ্রহণ করা
যাবে না।