কালপনিক হলেও
সত্য প্রথমে আমারও বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছিল পরবতীতে বড় ভাইয়ের কথায় এবং গাছটির
চারপাশের অবস্থান লক্ষ করে দেখলাম এবং বিশ্বাস করতে ইচ্ছে হল বাকিটা ওইখানকার
মানুষজন ই ভাল বলতে পারবে।
প্রথম ছবিটি
রামপাল ইউনিয়নের রামপাল কলেজের দক্ষিণ
পাশে এবং রাজা বল্লাল
সেনের দিঘীর পশ্চিম পাশে
রাজা বল্লাল সেনের আমলের।এর
বয়স প্রায় ৯০০
বছরের পুরানো একটি বট
গাছ। যার
গোড়ার মাটি চিনির চেয়েও
মিষ্টি ছিল। ছবিতে লক্ষ্য
করলে দেখা যায় এই
বিরাট গাছটির গোড়ার শিকরের
অধিকাংশ জায়গায় কোন মাটি
নেই। কারন আশে-পাশের
লোকজন এই আষ্চর্য গাছের
মাটির স্বাদ নিত। এবং
তা পরবতীর জন্য মাটি
কেটে নিয়ে ঘরে সংরক্ষণ
করে রাখত। এছাড়াও স্কুলের
কোমলমতি শিশুরা মিষ্টি গুড়ের
মত এই মাটি মজা
করে খেতে পারত।
আরও একটি
মজার ও খুবই ইন্টারেস্ট বিষয় হলো একই জায়গায় পরপর 2টি গাছ রয়েছে আর এই 2টি গাছের
মধ্যে আশচয্য জনক এক সম্পর্ক রয়েছে একটি মিষ্টি এবং আর একটি লবন তার মানে টক। 2য় ছবিটি রামপালের ঐতিহাসিক
তেতুলগাছ। এরও একটি অলৌকিক একটি ব্যপার
আছে, আর তা হল
এই গাছের গোড়ার মাটি
লবনাক্ত। এটিও উপরোক্ত বট
গাছটির পাশেই অবস্থিত, এর
গোড়ার মাটি ভিষন নোনতা।


0 Comments