সকাল সকাল ঘুম থেকে চটজলদি তৈরি করে ফেলা যায় এমন মজাদার কিছু স্ন্যাক্স/টিফিনের রেসিপি নিয়ে এসেছি। আশা করি যারা তাদের বেবিকে সদ্য স্কুলে পাঠাচ্ছেন বা পাঠাবেন, তাদের কিছুটা হলেও উপকারে আসবে।
পনিরের চিজ বলঃ
উপকরনঃ
মুরগী/
গরুর মাংস
পেয়াজ
কুচি
গরম মশলা
আদা বাটা, রসুন বাটা,
জিরা গরু, ধনে গুড়া
লবণ
পনির
ডিম
বিস্কিটের
গুড়া
পাউরুটি
তেল
প্রস্তুত প্রণালী:
প্রথমে
মাংসকে কিমা করে নিন।মাংসগুলো
সকল মশলা দিয়ে মাখিয়ে
কিছুক্ষন রেখে দিন।
হাড়িতে তেল দিয়ে তাতে
পেয়াজ কুচি দিয়ে ভেজে
উঠিয়ে নিন। অই
তেলে মাংস দিয়ে ভালো
করে নেড়ে ঢেকে রাখুন। মাংস
সেদ্ধ হয়ে পানি শুকিয়ে
যাবে। মাখামাখা
হয়ে আসলে তাতে জিড়া
গুরা আর পেয়াজ দিয়ে
নেড়ে উঠিয়ে নিন।
এবার অন্য ১টি পাত্রে
পানি নিন। তাতে
পাউরুটি ভিজিয়ে সাথে সাথে
উঠিয়ে চেপে চেপে পানি
ফেলে নিন। অন্য
পাত্রে পনির ঝুরি করে
নিন। আরও
একটি পাত্রে ডিম ফেটিয়ে
রাখুন।
এবার মাংস আর পনির
একসাথে মিশিয়ে নিন ভালোভাবে। চাইলে
ধনে পাতা মিশাতে পারেন। এবার
পাউড়ুটির শক্ত অংশ ফেলে
দিয়ে নরম অংশ গুলো
চটকে নিন। এবার
পাউড়ুটি হাতে নিয়ে ছোট্ট
রুটির মত তৈরি করে
মাংস ও পনিরের কিমা
মাঝে দিয়ে বল বানিয়ে
নিন। বলটি
ডিম এ ডুবিয়ে নেবার
পর বিস্কিটের গুড়াতে গড়িয়ে নিয়ে
ডুবো তেলে ভেজে নিন। তেল
আগে থেকেই গরম করে
জ্বাল কমিয়ে রাখবেন।
তারপর একটি একটি করে
ভেজে নিন। সস
দিয়ে পরিবেশন করুন।
পুষ্টিগুণঃ
পাউড়ুটি,
বিস্কিট এর গুড়াতে রয়েছে
শর্করা যা শিশুর শক্তি
ধরে রাখতে সহায়তা করবে,
শিশুকে করে তুলবে প্রাণবন্ত।
শিশুর কর্মক্ষমতা বৃদ্ধিতেও শর্করার জুড়ি নেই।
মাংস ও ডিম এ
রয়েছে প্রোটিনের পুষ্টি। প্রোটিন
দেহের ক্ষয় পূরণ করে। শিশুর
ব্রেইন ডেভল্পমেন্ট এও প্রোটিনের চাহিদা
থাকে।
সেই সাথে পনির যোগাবে
খাবারে ভিন্ন স্বাদ এবং
স্নেহের চাহিদা। তাই
স্কু্লে বাচ্চাদের জন্য এটি হতে
পারে ১ টি মুখরোচক
খাবার।
ডিম মুরগীর স্যান্ডুউইচঃ
বাচ্চারা
সব সময় বাইরের বার্গার,
স্যান্ডউইচ ইত্যাদি খেতে পছন্দ করে। তাই
বাচ্চার টিফিন এ যদি
এমন কোন খাবার দেয়া
যায় তবে সেই খাবারটি
বাচ্চারা সাদরে গ্রহণ করবে। তাই
তৈরি করে দিতে পারেন
স্যান্ডউইচ । সে
জন্য যে সকল উপকরন
লাগবে তা হলঃ
উপকরনঃ
পাউরুটি
৪ পিস
ডিমঃ ৩ টা
মুরগী
মাংস কুচি করা ২
কাপ
সয়া সস ১ টেবিল
চামচ
টমেটো
সস ২ টেবিল চামচ
বেকিং
পাউডার
পেয়াজ
কুচি
ধনে ও জিরা গুড়া
অল্প পরিমানে
ধনে পাতা
পানি
ঘি ১ চা চামচ
প্রস্তুত প্রণালী:
প্রথমে
১টি পাত্রে তৈল দিয়ে
তাতে পেয়াজ কুচি ছেড়ে
দিন। একটু
লাল হয়ে আসলে তাতে
ধনে গুড়া এবং জিরা
গুড়া ছেড়ে দিন।
অল্প একটু পানি দিয়ে
মশলা কষিয়ে নিন।
তাতে মুরগীর কুচি করে
করে রাখা মাংস গুলো
দিয়ে নাড়তে থাকুন।আরো একটু পানি
দিয়ে ঢেকে দিন।
মাংস সেদ্ধ হয়ে এলে
তাতে ২টা ডিম, সয়া
সস, টমেটো সস, ধনে
পাতা ও একটু বেকিং
পাউডার (লবণ যদি দরকার
হয়),দিয়ে নাড়তে থাকুন। পানি
পুরোপুরি শুকিয়ে এলে ১চা
চামচ ঘি দিয়ে ভাজা
ভাজা করে উঠিয়ে নিন।
এই সেন্ডুয়িচ এর সাথে আপনি
চাইলে যে কোন ধরণের
সবজি ব্যবহার করতে পারেন।
তবে সবজি গুলো কুচি
করে কাটতে হবে যেন
তা মাংস ডিম এর
সাথে সহজে মেশে যায়
ও সেদ্ধ হয়।
এবার ১টি ডিম অন্য
পাত্রে ফেটিয়ে নিন।
এবার পাউরুটি ডিম এর মধ্যে
দিয়ে মাখিয়ে নিন।
অন্য ১ টি কড়ায়ে
তেল দিয়ে হাল্কা করে
ভেজে উঠিয়ে রাখুন।
কিছুটা ঠাণ্ডা হলে তাতে
তৈরি করে রাখা মাংসের
পুর ভিতরে দিয়ে সেন্ডুউয়িচ
এর আকারে কেটে নিন। ডেকোরেশন
এর জন্য শশা ও
কাঁচা টমেটো দিয়ে পরিবেশন
করুন।
মিক্সড সবজি রোল বানাবেন যেভাবে
উপকরনঃ
ময়দা এককাপ,
একটি ডিম,
গাজর,
ফুল কপি,
মটরশুটি,
পেপে,
বরবটি
বা মৌসুমি অন্য কোনো
সবজি হতে পারে।
এর সঙ্গে পরিমাণ মতো
লবণ,
বিস্কুটের
গুঁড়া,
মাছ সিদ্ধ করে (কাঁটা
বেঁছে) কিমার মত করে
নিতে হবে।
তবে আপনি চাইলে মাছের
বিকল্প হিসেবে মাংসও নিতে
পারেন।
প্রস্তুত প্রণালী:
প্রথমে
সবজিগুলো ভালোভাবে সিদ্ধ করে ব্লেন্ডারে
পেস্ট বা বেটে নিতে
হবে। তার
পর এক কাপ সবজি
পেস্ট এককাপ
ময়দার সঙ্গে ডিমের কুসুম
(সাদা অংশ রেখে দিবো)
মেখে নিতে হবে।
এই তরল খাদি অল্প
অল্প করে প্রাইয়ে ফেলে
রুটির মতো ছড়িয়ে দিতে
হবে। পরে
রুটির মধ্যে সিদ্ধ মাছ
বা মাংসের কিমাসহ অন্য
সব উপকরণ দিয়ে পাটিসাপটা
পিঠার মত তৈরি করতে
হবে। এখন
ভেতরে মাছ বা মাংসের
পুর দিয়ে রোলের মতো
তৈরি করবেন। বানানো
শেষে ডিমের সাদা অংশ
ভালো করে গুটে রোলের
ওপর প্রলেপ দিতে হবে
তারপর বিস্কুটের গুঁড়া মেখে ১০
থেকে ১৫ মিনিট নরমাল
ফ্রিজে রেখে দিতে হবে। এর
পর হালকা তেলে ব্রাউন
করে ভেজে নিতে হবে। আর
এভাবেই তৈরি হয়ে যাবে
সুস্বাদু সবজি রোল।
পিজ্জা রোল বানাবেন যেভাবে
উপকরনঃ
ময়দা দুই কাপ,
টেবিল চামচের দুই
কাপ লাল চিনি,
গুঁড়া
দুধ দুই টেবিল চামচ,
তেল দুই টেবিল
চামচ,
ডিম একটা,
মিহি কুচি সবজি এক
কাপ,
মাছ,
মাংস এক কাপ,
আধা চামস ইস্ট ও
পরিমাণ
মতো লবণ ও সঙ্গে
সঙ্গে অন্যান্য মসলা।
প্রস্তুত প্রণালী:
প্রথমে
সবজির সঙ্গে মাছ অথবা
মাংসের কিমা মিশিয়ে নিতে
হবে। এখন
ডিমের কুসুম বাদ দিয়ে
সবগুলো উপকরণ কুসুম গরম
পানি দিয়ে একসঙ্গে মেখে
হালকা তাপে রাখতে হবে। দেখবেন
৩০ মিনিটের মধ্যে এটি ফুলে
যাবে। তার
পর রুটি বানানোর মতো
ছোট ছোট দলা বা
খামি বানিয়ে নিবেন।
এবার খামি বা দলাকে
একটু লম্বা করে বেলে
নিবেন। তারপর
ছুরি দিয়ে মাখে মাঝে
আচড় দিয়ে নিতে হবে। এবার
এ আচড়ের মাছে পুর
দিয়ে বন্ধ করে উল্টিয়ে
রাখবো। তার
পর ডিমের কুসুম এটার
ওপর মেখে বা ব্রাশ
করে নিন। তারপর
ফ্রাইপেনে বা ওভেনে ঢাকনা
দিয়ে অল্প আচে ১৫
মিনিট রাখবো। এ
ভাবেই তৈরি করতে পারেন
সুস্বাদু পিজ্জা রোল।
চ্চার
জন্য লোভনীয় টিফিনের রেসিপিঃ
সবজি দিয়ে টোষ্ট
উপকরনঃ
মাঝারি
সাইজের আলু ২টি।
ক্যাপসিকাম,
বিনস,বেল পেপার, টম্যাটো,
পেঁয়াজ এবং আপনি যদি
আরও কিছু সবজি দিতে
চান।
আদা ও ধনেপাতা।
নুন ও ঝাল স্বাদমতো।
চাট মশলা।
পাউরুটি
২টি।
ভাজার
জন্য ভেজিটেবিল অয়েল।
প্রস্তুত প্রণালী:
প্রথমে আলু সেদ্ধ
করে খোসা ছাড়িয়ে নিন।
এবার সবজিগুলো ও পেঁয়াজ কুচিয়ে
ছোট ছোট করে কেটে
নিন।
সেদ্ধ
আলু, সবজি, পেঁয়াজ, আদা
কুচোনো ও স্বাদমতো নুন
দিয়ে ভালো করে মেখে
নিন।
বাচ্চা
যদি ঝাল খেতে পছন্দ
করে তা হলে অল্প
লঙ্কা কুচি দিন আর
চাট মশলা ছড়িয়ে আবার
ভালো করে মেখে নিন। মনে
রাখবেন, এই মাখাটা যেন
একটু টাইট হয়।
এবার পাউরুটির ধারগুলো কেটে বাদ দিয়ে
দিন এবং পাউরুটিটা তিনকোণা
করে কেটে নিন।
পাউরুটির
দুপাশে ওই আলু ও
সবজি মাখাটা ভালো করে
পুরুভাবে লাগিয়ে দিন।
এই টোষ্ট তেলে ভেজে
দিন ও টিফিনে খাবার
জন্য এর সাথে অল্প
সস দিয়ে দিন।
বাড়িতে
মাইক্রোওয়েভ ওভেন থাকলে না
ভেজে বেক করেও নিতে
পারেন।
চিকেন ভেজিস র্যাপ
উপকরণ
হাতে গড়া নরম, পাতলা
রুটি।
ক্যাপসিকাম,
টম্যাটো, আদা, পেঁয়াজ, রসুন।
সেদ্ধ
চিকেন কিমা।
সেদ্ধ
করা নুডলস অল্প পরিমাণে।
একটি সেদ্ধ ডিম।
তেল ও নুন প্রয়োজনমতো।
প্রস্তুত প্রণালী:
ক্যাপসিকাম,
টম্যাটো, আদা, পেঁয়াজ ,রসুন
সব কুচিয়ে কেটে নিন।
এবার প্যানে একদম অল্প
তেল নিয়ে এসব কিছু
ঢাকা দিয়ে রেখে ভাজা
মতো করে নিন।
ভাজা হয়ে গেলে সেদ্ধ
কিমাটা মিশিয়ে দিন ও
নুন দিন। আরও
কিছুক্ষণ ঢাকা দিয়ে রান্না
করুন।
এবার রুটিতে এগলেস মেয়নিজ
লাগিয়ে দিন এবং নুডলস,সবজি আর চিকেনের
মিশ্রণটা দিন।
সেদ্ধ
ডিমটা ছুরি দিয়ে সরু
সরু করে কেটে সাজিয়ে
দিন। যেভাবে
এগরোল সাজাতে দেখেছেন, ঠিক
সেভাবেই।
এবার রুটিটা রোলের মতো
মুড়ে দিন আর ওই
আকারেই থাকার জন্য দুদিকে
দুটো টুথপিক আটকে দিন।
পুর ভরা পরোটা (Stuffed paratha)
উপকরণ:
ময়দা বা আটা।
অল্প কালো জিরে।
নুন প্রয়োজনমতো।
আলু, গাজর, ক্যাপসিকাম বা
যে কোনও সবজি।
পনির।
আমচুর,
গোলমরিচ গুঁড়ো।
ভেজিটেবিল
অয়েল।
প্রস্তুত প্রণালী:
ময়দা বা আটার সাথে
তেল, অল্প নুন ও
কালোজিরে দিয়ে পরোটার জন্য
মেখে নিন।
নিজের
ইচ্ছেমতো সবজি বা আলু
দিয়ে পুর বানিয়ে ফেলুন। পেঁয়াজ,
আদা, রসুন কুচি তেলে
দিয়ে সবজি বা সেদ্ধ
আলু,নুন মিশিয়ে কষিয়ে
নিন।
পনির গ্রেট করে এর
ওপরে দিন ও আরও
একবার মিশিয়ে নিন।
পুরটা
বেশ টাইট মতো হলে
আমচুর ও গোলমরিচ গুঁড়ো
দিন। ভালো
করে মেখে নিন।
পুর একটু ঠান্ডা হয়ে
গেলে ময়দা বা আটার
লেচিতে পুর ভরে পরোটা
বানিয়ে নিন।
চিকেন
ফ্রাই (Fried chicken)
উপকরণ
মুরগীর বুকের মাংস
৩০০ গ্রাম।
এক চামচ আদা রসুন
পেস্ট।
গোলমরিচ
গুঁড়ো।
ব্রেড
ক্রাম্বস।
ডিম একটি।
পাতিলেবুর
রস।
তেল ও নুন।
প্রস্তুত প্রণালী:
মাংসটা ছোট ছোট
টুকরোয় কেটে নিন ।
পাতিলেবুর রস, নুন, গোলমরিচ
গুঁড়ো, আদা রসুনের পেস্ট
মাখিয়ে ম্যারিনেট করে রাখুন।
আধঘণ্টা
পরে, একটা পাত্রে ডিম
ফেটিয়ে রাখুন সামান্য নুন
দিয়ে।
অন্য পাত্রে ব্রেড ক্রাম্বস
রাখুন।
এবার চিকেনের পিস গুলো ডিমে
ডুবিয়ে তারপর ব্রেড ক্রাম্বসে
ভালো করে মাখিয়ে নিন
ও ফ্রিজে রেখে দিন।
সকালে
বাচ্চা স্কুলে যাওয়ার আগে
গরম গরম ভেজে দিন।
জাম্বো স্যান্ডুইচ
উপকরণ:
পাউরুটি ৪ স্লাইস।
খোসা ছাড়ানো সেদ্ধ আলু
একটা।
সেদ্ধ
করা চিকেন কিমা।
পেঁয়াজ।
আদা রসুন পেস্ট অল্প।
ধনে, জিরা ও গোলমরিচ
গুঁড়ো।
নুন ও তেল প্রয়োজনমতো।
গ্রেট
করা চিজ ইচ্ছেমতো।
প্রস্তুত প্রণালী:
সেদ্ধ আলু্তে নুন,
আদা-রসুন পেস্ট, ধনে
গুঁড়ো, জিরা গুঁড়ো দিয়ে
ভালো করে মেখে নিন।
প্যানে
অল্প তেল নিয়ে এই
মিশ্রণটি তেলে দিয়ে কষিয়ে
নিন।
এরপর সেদ্ধ কিমা ও
গোলমরিচ গুঁড়ো দিয়ে আরও
কিছুক্ষণ কষিয়ে গ্যাস বন্ধ
করে দিন।
ডিমটা
ভালো করে ফেটিয়ে নিন। নুন
দেবেন আন্দাজমতো।
এবার পাউরুটিগুলো ডিমে ডুবিয়ে ভেজে
নিন। অল্প
তেলেই এপিঠ- ওপিঠ পাল্টে
ভাজবেন, ডিপ ফ্রাই করার
কোনও প্রয়োজন নেই বা উচিতও
না।
ভাজা হয়ে গেলে একটা
স্লাইস নিয়ে তার ওপর
আলু ও চিকেনের পুরটা
মাখান। এর
ওপর নিজের ইচ্ছেমতো গ্রেট
করা চিজটা ছড়িয়ে দিন
ও তার ওপর আরেকটা
পাউরুটির স্লাইস দিয়ে স্যান্ডুইচের
আকারে গড়ে নিন।
ফলই দিয়ে
তৈরি টিফিন
ফল পটাশিয়াম, ফাইবার, ভিটামিন সি ও ফলেটের
গুরুত্বপূর্ণ উৎস। বেরিজাতীয়
ফলে রয়েছে ফাইটোকেমিক্যালস, যা
শরীরের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। শিশুর
টিফিনে গোটা ফল দিলে
তারা অনেক সময় খেতে
চায় না। তাই
ফলের সালাদ তৈরি করে
দিন। চেষ্টা
করুন সে যেসব ফল
খেতে ভালোবাসে সেগুলোর মিলমিশ করে ফ্রুটস
সালাদ তৈরি করতে।
সবচেয়ে ভালো হয় যদি
তা ঋতুকালীন ফল দিয়ে তৈরি
করা যায়। সকালবেলা
টিফিন তৈরির সময় স্ট্রবেরি,
কলা, কমলা, আপেল ইত্যাদি
ফল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে
নিন। একটি
বাটিতে দই ও মধু
একসঙ্গে ফেটে নিন।
এবার আপেল, কলা ও
কমলার খোসা ছাড়িয়ে ছোট
ছোট টুকরো করুন।
স্ট্রবেরি টুকরো করে নিন। ইচ্ছে
হলে আঙ্গুর দিতে পারেন। এরার
দইয়ের মিশ্রণটি কাটা ফলগুলোর সঙ্গে
ভালোভাবে মিশিয়ে টিফিনবক্সে ভরে
দিন। উপরে
আমন্ড কুচি ছড়িয়ে দিতে
পারেন।
তাছাড়া দুধ দিয়ে তৈরি করতে পারেন বেস কিছু খাবার
দুধ বেশির ভাগ শিশুই
খেতে চায় না।
কিন্তু দুধ না খেলে
প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি, রিবোফ্লাভিন, ভিটামিন
বি১২, পটাশিয়ামের ঘাটতি হতে পারে
দেহে। আর
খাবারের সঙ্গে টিফিনে পানীয়
যোগ করার ট্রেন্ড শুরু
হয়েছে। স্বাস্থ্যকর
খাবারের সঙ্গে শিশুকে টিফিন
হিসেবে মজাদার মিল্কশেক দিতে
পারেন। দুধ,
ভেনিলা আইসক্রিম, চকোলেট ও চকোলেট
বিস্কুট ব্লেড করে বানাতে
পারেন মজাদার চকোলেটি মিল্কশেক। ফল
হিসেবে শেকে যোগ করা
যেতে
0 Comments